কুড়িগ্রামে বীর মুক্তিযোদ্ধা হত্যা মামলার রায় ২৩ জুন

 স্টাফ রিপোর্টঃকুড়িগ্রামের আলোচিত ধর্মান্তরিত বীর মুক্তিযোদ্ধা হোসেন আলী হত্যা মামলায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেয়া ৫ জেএমবি সদস্যকে কুড়িগ্রাম কারাগার থেকে জেলা জজ আদালতে নেয়া হয়েছে। সোমবার দুপুর দেড়টায় জেলা ও দায়রা জজ মো. আব্দুল মান্নানের আদালতে দুটি মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন করেন আইনজীবীরা।একটি হত্যা মামলা ও অপরটি বিস্ফোরক আইনে দাযের করা মামলায় সরকারের পক্ষে পাবলিক আইনজীবী ছিলেন প্রসিকিউটর অ্যাডভোকেট এসএম আব্রাহাম লিংকন ও আসামিদের পক্ষে অ্যাডভোকেট হুমায়ুন কবির। 

কুড়িগ্রামে বীর মুক্তিযোদ্ধা হত্যা মামলার রায় ২৩ জুন
ছবি সংগৃহীতঃকুড়িগ্রামে বীর মুক্তিযোদ্ধা হত্যা মামলার রায় ২৩ জুন


পরবর্তী শুনানি আগামি জুন মাসের ২৩ তারিখ নির্ধারণ করেছেন আদালত।উল্লেখ্য, ২০১৬ সালের ২২ মার্চ কুড়িগ্রাম শহরের গাড়িয়াল পাড়া এলাকায় প্রাতঃভ্রমণের সময় ধর্মান্তরিত খৃস্টান মৃুক্তিযোদ্ধা হোসেন আলীকে কুপিয়ে হত্যা করে ককটেল ফাঁটিয়ে এলাকায় ত্রাস সৃষ্টি করে পালিয়ে যায় হত্যাকারীরা। 

পরবর্তীতে ৭ নভেম্বর কুড়িগ্রাম সদর থানা পুলিশ ১০ জেএমবি সদস্যকে অভিযুক্ত করে কুড়িগ্রাম জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে চার্জশিট জমা দেন।


সরকারি কৌসুলি পাবলিক প্রসিকিউটর অ্যাডভোকেট এসএম আব্রাহাম লিংকন জানান, নিষিদ্ধ সংগঠন জামায়াতুল মোজাহিদীন বা জেএমবি ধর্মান্তরিত মুক্তিযোদ্ধা হোসেন আলীকে কিভাবে হত্যা করেছে, কারা কারা জড়িত ছিল ১৬৪ ধারায় তারা স্বেচ্ছায় জবানবন্দী দিয়েছে। জবানবন্দী তারা প্রত্যাহার করেনি। সোমবার বিস্ফোরক ও হত্যা মামলায় সওয়াল-জবাব করা হয়। সাক্ষ্য প্রমাণ উপস্থাপন করেছি আমরা।

নবীনতর পূর্বতন

যোগাযোগ ফর্ম