সর্বশেষ ০৩ মে ২০২৫ মুক্তিযুদ্ধা মন্ত্রনালয় প্রকাশিত সংবাদ ( muktijuddha news bangladesh)sainiktvnews

সর্বশেষ ০৩ মে ২০২৫ মুক্তিযুদ্ধা মন্ত্রনালয় প্রকাশিত সংবাদ ( muktijuddha news bangladesh)sainiktvnew

সর্বশেষ ০৩ মে ২০২৫ মুক্তিযুদ্ধা মন্ত্রনালয় প্রকাশিত সংবাদ ( muktijuddha news bangladesh)sainiktvnews


কোম্পানীগঞ্জে নিঃসন্তান বীর মুক্তিযোদ্ধার সম্মানী ভাতা আত্মসাতের অভিযোগ।

কোম্পানীগঞ্জের ৫নং উত্তর রনিখাই ইউনিয়নের বিজয় পাড়ুয়া গ্রামের (বাগান মহল্লার) বীর মুক্তিযোদ্ধা মৃত আলমাছ আলী নি:সন্তান অবস্থায় মারা গেলেও জাল জালিয়াতির মাধ্যমে সুকৌশলে আপন ভাগনী ফজরুন নেছাকে মেয়ে সাজিয়ে সম্মানী ভাতা আত্মসাৎ করছেন কথিত ভাগনী জামাই কাকুরাইলের মদরিছ আলীর ছেলে চাঁন মিয়া ওরফে কালা মিয়া।


বীরমুক্তিযোদ্ধার আপন বোন একই ইউনিয়নের উত্তর মাঝেরগাও গ্রামের মৃত তোতা মিয়ার স্ত্রী। আস্তুরা বেগম (৭০) মৃত ভাইয়ের মুক্তিভাতা পাওয়ার জন্য বার বার সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে লিখিতভাবে অভিযোগ দিয়েও কার্যকর প্রতিকার না পাওয়ার অভিযোগ।

স্থানীয় সুত্রে জানা যায় ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে জীবন বাজি রেখে যুদ্ধ করেন বীর মুক্তিযোদ্ধা আলমাছ আলী ও তার আপন ভ্রাতা খুরশিদ আলী। আলমাছ আলী ও খুরশিদ আলী উভয়ই নি:সন্তান অবস্থায় মারা যান। রেখে যান তার আপন বোন আস্তুরা বেগমকে। মৃত মুক্তিযোদ্ধার উত্তরাধিকারী হিসাবে একমাত্র বোন আস্তুরা বেগমই ভাইয়ের সম্মানী ভাতা পাওয়ার হকদার। কিন্তু মুক্তিযোদ্ধা অফিসের অসৎ মুক্তিযোদ্ধার প্ররোচনায় জাল জালিয়াতির মাধ্যমে আস্তুরা বেগমের দুই কন্যার মধ্যে এক কন্যা ফজরুন নেছাকে মুক্তিযোদ্ধা আলমাছ আলীর মেয়ে সাজিয়ে সম্মানী ভাতা আত্মসাতের অভিযোগ।


আস্তুরা বেগম এর দুই কন্যা আছরবি বেগম ও ফজিরুন নেছা ও দুই ছেলে মকবুল আলী ও মখলিছ আলী। বৃদ্ধ আস্তুরা বেগম মেয়ে আছরবি বেগমকে সাথে নিয়ে অতিকষ্টে দিনাতিপাত করছেন। বীরমুক্তিযোদ্ধা মৃত ভাই আলমাছ আলীর রাষ্ট্রীয় সম্মানী ভাতা বন্ধের জন্য কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও সিলেট জেলা প্রশাসক বরাবরে লিখিত আবেদন করলেও কোন প্রতিকার মিলেনি। এ বিষয়ে তদন্তের জন্য কোন কর্মকর্তাকে দায়িত্ব দেয়া হলে ঐ তদন্তকারী কর্মকর্তা ঘটনাস্থলে উপস্থিত না হয়েই পকেট তদন্তের মাধ্যমে উপজেলা নির্বাহী অফিসার বরাবরে মিথ্যা রিপোর্ট উপস্থান করে আসছেন।


ভুক্তভোগী আস্তুরা বেগম জানান, কাকুরাইল গ্রামের বাদশা মিয়ার ভাই চাঁন মিয়া ওরফে কালা মিয়া আমার ছোট মেয়ে ফজরুন নেছাকে ফুসলিয়ে তার বাড়ীতে নিয়ে যায় এবং আমার অজান্তে আমার মেয়েকে বিয়ে করে তার বাড়ীতে রেখে দেয়। পরে আমার মেয়েকে আমার মৃত ভাইয়ের কন্যা সাজিয়ে ভুয়া কাগজাদি সৃষ্টি করে ভাইয়ের মুক্তিভাতা থেকে আমাকে বঞ্চিত করে দীর্ঘ বছর ধরে আত্মসাৎ করে আসছে। আমি এর ন্যায় বিচার চাই। স্থানীয় একাধিক বাসিন্দা জানান, আস্তুরা বেগমের ছোট মেয়ে ফজরুন নেছাকে নি:সন্তান বীরমুক্তিযোদ্ধা আলমাছ আলীর কন্যা সাজিয়ে প্রতারনার মাধ্যমে সরকারী অর্থ আত্মসাত করে আসছে চাঁন মিয়া ওরফে কালা মিয়া।


এ ব্যাপারে চাঁন মিয়া ওরফে কালা মিয়ার কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমার সকল ডকুমেন্টস আছে আস্তুরা বেগম আমার শাশুড়ি নয়।


কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মনোনীত তদন্তকারী কর্মকর্তা ও উপজেলা কৃষি অফিসার আব্দুল মতিন জানান, আস্তুরা বেগমের অভিযোগখানা পেয়েছি এবং উভয় পক্ষকে নোটিশ করে শুনানীর আয়োজন হবে। এবং অভিযোগকারীনি আস্তুরা বেগমের গ্রামের আশপাশের কিছু সাধারন মানুষের বক্তব্য নেয়ার পাশাপাশি তথ্য উপাত্তের ভিত্তিতে সঠিক তদন্ত রিপোর্ট প্রদান করা হবে।সূত্র সময়ের কণ্ঠ সর।

 চাঁপাইনবাবগঞ্জে বীর মুক্তিযোদ্ধার বক্তব্যে বাধার ঘটনায় মুক্তিযোদ্ধা সংসদের প্রতিবাদ। 

চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা পুলিশ আয়োজিত সুধীসমাবেশে বীর মুক্তিযোদ্ধার বক্তব্যে বাধা দেওয়ার ঘটনার প্রতিবাদ জানিয়েছে মুক্তিযোদ্ধা সংসদের চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা ইউনিট কমান্ড। আজ শনিবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে শহরের নিউমার্কেট এলাকায় জেলা মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স ভবনে এক সংবাদ সম্মেলন থেকে এই প্রতিবাদ জানানো হয়। এরপর প্রতিবাদ সভা করেন তাঁরা।


মুক্তিযোদ্ধা সংসদের জেলা ইউনিটের সাবেক কমান্ডার মো. আলাউদ্দিনের সভাপতিত্বে সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পড়ে শোনান সাবেক সহকারী কমান্ডার মো. তরিকুল আলম। এ সময় উপস্থিত ছিলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. মোফাজ্জল হক, মো. মনসুর আলী, সৈয়দ মাহতাবুল হক, শওকত আলী, আশরাফ আলী, জয়নাল আবেদিনসহ জেলার বিভিন্ন উপজেলা থেকে আসা অর্ধশতাধিক বীর মুক্তিযোদ্ধা।

লিখিত বক্তব্যে উল্লেখ করা হয়, ‘গত ২৬ এপ্রিল চাঁপাইনবাবগঞ্জ শহরের শহীদ সাটু অডিটরিয়ামে জেলায় সার্বিক আইনশৃঙ্খলা বিষয়ে সুধীসমাবেশের আয়োজন করে জেলা পুলিশ। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন রাজশাহী রেঞ্জের উপমহাপরিদর্শক (ডিআইজি) মোহাম্মদ শাহজাহান। আমন্ত্রিত ছিলেন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষজন। অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত হয়ে বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা ইউনিটের সাবেক সহকারী কমান্ডার মো. তরিকুল আলম বক্তব্য দিতে গিয়ে শুরুতেই বলেন, “আমার অনুরোধ, ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের সঙ্গে ৫ আগস্টকে মেলাবেন না।” এ কথা বলার সঙ্গে সঙ্গে সামনের সারিতে বসা জেলা জামায়াতের নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য লতিফুর রহমান উত্তেজিত হয়ে আঙুল উঁচিয়ে বীর মুক্তিযোদ্ধা তরিকুল আলমের দিকে তেড়ে আসেন এবং চিৎকার করে এর প্রতিবাদ জানিয়ে বক্তব্য থামাতে বলেন। এ সময় আরও কেউ কেউ চেঁচামেচি শুরু করেন। একজন তাঁকে মাইক্রোফোন দিয়ে দিতে বলেন। এ সময় একজন পুলিশকে তাঁর হাত থেকে মাইক্রোফোন নিয়ে নিতে দেখা যায়। তরিকুল ইসলাম তাঁর বক্তব্য শেষ করার জন্য অনুরোধ জানালেও তাঁকে বক্তব্য দিতে দেওয়া হয়নি। পুলিশও নীরব ভূমিকা পালন করে। বিষয়টি আমাদের জন্য লজ্জাজনক ও হতাশাজনক। আমরা আপনাদের জানাতে চাই, মুক্তিযুদ্ধ ও অভ্যুত্থান এক নয়।’


সংবাদ সম্মেলনে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি বিরূপ আচরণ ও কটাক্ষের তীব্র প্রতিবাদ জানানো হয়। এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে তাঁরা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়কে অনুরোধ জানান।সূত্র প্রথম আলো ।


রাজাকাররা ক্ষমতায়, মুক্তিযোদ্ধারা জেলখানায়’।


রাজাকাররা ক্ষমতায়, মুক্তিযোদ্ধারা জেলখানায়’ বলে মন্তব্য করেছেন সাবেক নৌমন্ত্রী শাজাহান খান। রাজধানীর একটি হত্যা মামলায় আজ সোমবার তাকে গ্রেপ্তার দেখানোর শুনানির জন্য আদালতের হাজতখানা থেকে এজলাসে নেওয়ার পথে তিনি এ মন্তব্য করেন।

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় শাহবাগে জুট ব্যবসায়ী হত্যা মামলায় শাজাহান খানকে গ্রেপ্তার দেখানোর বিষয়ে এদিন শুনানির দিন ধার্য ছিল।


এদিন শুনানির আগে তাকে ঢাকার সিএমএম আদালতের হাজতখানায় রাখা হয়। পরে এজলাসে তোলা হয়। 


ওই সময় শাজাহান খান বলেন, ‘রাজাকাররা ক্ষমতায়, মুক্তিযোদ্ধারা জেলখানায়।’ এ সময় নির্বাচনের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘অবশ্যই নির্বাচন করব।’ 


এরপর ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মেহেদী হাসানের আদালতে তাকে গ্রেপ্তার দেখানোর বিষয়ে শুনানি হয়। শুনানি শেষে আদালত তাকে গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন মঞ্জুর করেন।


এরপর হাজতখানা নিয়ে যাওয়ার পথে শাজাহান খান সাংবাদিকদের বলেন, ‘তোমরা কিছু বলো না। শুধু আমাকে দিয়ে বলাতে চাও।’ এ সময় তিনি আবারও বলেন, ‘রাজাকাররা ক্ষমতায়, মুক্তিযোদ্ধারা জেলখানায়।’


এর আগে গতকাল রবিবার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে দুই পুলিশ সদস্যকে হুমকি দেন শাজাহান খান। এ বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমি সত্য বলেছি। যা ঘটেছে তাই বলেছি।’এ সময় তাদের সঙ্গে অবিচার করা হচ্ছে বলেও দাবি করেন শাজাহান খান।


উল্লেখ্য, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন চলাকালে গত ৫ আগস্ট শাহবাগ থানাধীন চানখারপুল এলাকায় ছাত্র-জনতার সঙ্গে আন্দোলনে অংশ নেন ক্ষুদ্র জুট ব্যবসায়ী মো. মনির। দুপুরে আসামিদের ছোড়া গুলিতে ঘটনাস্থলেই মারা যান তিনি। এ ঘটনায় নিহতের স্ত্রী গত ১৪ মার্চ শাহবাগ হত্যা মামলা করেন।


গত বছরের ৫ সেপ্টেম্বর দিবাগত মধ্যরাতে ধানমন্ডির বাসা থেকে শাজাহান খানকে গ্রেপ্তার করে গোয়েন্দা পুলিশ। এরপর একাধিক মামলায় তাকে রিমা মঞ্জুর করেন। সূত্র আমাদের সময়।

মুক্তিযুদ্ধের চেতনার নামে অর্থ আত্মসাত ও মুক্তিযোদ্ধা গেজেটভুক্তিতে ঘুষ দাবি : দুদকের অভিযান।

 মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়নের নামে কোটি কোটি টাকার রাষ্ট্রীয় অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ এবং জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিলে প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধাকে গেজেটভুক্ত করতে ঘুষ দাবি ও হয়রানির অভিযোগে অভিযান পরিচালনা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। 


কমিশনের প্রধান কার্যালয় থেকে সোমবার এই অভিযান পরিচালনা করা হয়। 


অভিযানকালে দুদক টিম মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে গৃহীত ৬টি প্রকল্পের রেকর্ডপত্র পর্যালোচনা করে জানতে পারে, মোট বাজেটের মধ্যে প্রায় ৫ কোটি টাকা অর্থ ছাড় হয়েছে গৃহীত ১২ হাজার ক্লিপ ও প্রস্তুতকৃত একটি ডকুমেন্টারির জন্য। টিম অপর একটি প্রকল্পের বই ক্রয় ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান নির্বাচন প্রক্রিয়ার রেকর্ডপত্র সংগ্রহ করে, যা বিশ্লেষণ করে প্রাথমিকভাবে পরিলক্ষিত অসঙ্গতির সত্যতা যাচাই করা হবে।


অপর অভিযোগের সত্যতা যাচাইয়ের লক্ষ্যে দুদক টিম জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল (জামুকা) থেকে রেকর্ডপত্র ও সংশ্লিষ্টদের বক্তব্য বিশ্লেষণ করে। পর্যালোচনায় জামুকা’র একজন কর্মকর্তা আবেদনকারী মুক্তিযোদ্ধার দালিলিক প্রমাণ থাকার পরও মুক্তিযোদ্ধার গেজেটে নাম অন্তর্ভুক্তির জন্য ঘুষ দাবির সত্যতা পায়। এ বিষয়ে পরবর্তী পদক্ষেপ গ্রহণের লক্ষ্যে কমিশন বরাবর বিস্তারিত প্রতিবেদন দাখিল করবে এনফোর্সমেন্ট টিম।


এদিকে ঢাকার কেরানীগঞ্জ উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রকের কার্যালয়ের কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ওএমএস -এর চাল বিক্রয়, ফেয়ার প্রাইজ নির্ধারণ, খাদ্য শস্য সংগ্রহ ও বিভিন্ন প্রকল্পের অনিয়ম সংক্রান্ত অভিযোগের প্রেক্ষিতে দুর্নীতি দমন কমিশন অপর একটি অভিযান পরিচালনা করে। অভিযান পরিচালনাকালে কেরানীগঞ্জের কোনাখোলা খাদ্য গুদাম সরেজমিনে পরিদর্শন করা হয়। প্রাথমিক পর্যালোচনায় গুদাম থেকে ডিলারদের চাল সরবরাহে অনিয়ম টিমের কাছে পরিলক্ষিত হয়। পরবর্তীতে ওই অফিস থেকে অভিযোগ সংশ্লিষ্ট রেকর্ডপত্র সংগ্রহ করা হয়। 


এছাড়া চট্টগ্রাম বিভাগীয় পাসপোর্ট অফিসের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের বিরুদ্ধে পাসপোর্ট সেবা প্রদানে গ্রাহক হয়রানি এবং দালালদের মাধ্যমে ঘুষ দাবির অভিযোগের প্রেক্ষিতে দুর্নীতি দমন কমিশনের একটি টিম নগরীর মনসুরাবাদস্থ বিভাগীয় পাসপোর্ট অফিসে একটি অভিযান পরিচালনা করে। অভিযানকালে টিম সেবাগ্রহীতার ছদ্মবেশে পাসপোর্ট সম্পাদন প্রক্রিয়ার যাবতীয় কার্যক্রম নজরদারি করে এবং সেবাগ্রহীতাদের বিভিন্ন সমস্যার বিষয়গুলো পর্যালোচনা করে। এরপর পাসপোর্ট আবেদনকারীদের দাখিলকৃত প্রমাণিক রেকর্ডপত্রে বিভিন্ন অসঙ্গতি এবং রোহিঙ্গা শনাক্তকরণ সংক্রান্ত কতিপয় রেকর্ডপত্র সংগ্রহ করা হয়। পাসপোর্টের আবেদন থেকে শুরু করে পাসপোর্ট সংগ্রহ করা পর্যন্ত প্রক্রিয়ায় প্রাতিষ্ঠানিক সীমাবদ্ধতার বিষয়টি স্বীকার করেন দায়িত্বপ্রাপ্ত বিভাগীয় পরিচালক। সেবা প্রদানে গ্রাহক হয়রানি বন্ধে আন্তরিক প্রচেষ্টা অব্যাহত রয়েছে বলে তিনি দুদক টিমকে জানান। উপস্থিত সেবাগ্রহীতারা দুদকের এ অভিযানকে স্বাগত জানায়। অভিযানকালে সংগৃহীত রেকর্ডপত্র পর্যালোচনা করে টিম কমিশন বরাবর বিস্তারিত প্রতিবেদন দাখিল করবে।সূত্র বাসস


নবীনতর পূর্বতন

যোগাযোগ ফর্ম